যুব সমাজের নৈতিকতাবোধ ধ্বংস করতে ইতিমধ্যেই ইহুদিরা অশ্লীলতার অসংখ্য বীজ ছড়িয়ে দিয়েছে। যেমন : জ্যাজ সংগীতের আবিষ্কারক কারা? কারা থিয়েটার ও চলচ্চিত্র শিল্পে নগ্নতার সংযোজন করেছে? কারা পর্নগ্রাফিকে বাণিজ্যিক শিল্পে রূপ দিয়েছে? কারা আমাদের যুবসমাজকে সামরিক বাহিনীতে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করছে? কারা তাদের রোমাঞ্চকর জীবনের লোভ দেখিয়ে যুদ্ধে পাঠিয়ে নিজেদের মুনাফার পকেট ভারী করছে? কারা আমাদের তরুণ-তরুণীদের পোশাক-আশাকে পরিবর্তন এনেছে এবং নগ্নতাকে সভ্য সংস্কৃতির অংশ বলে প্রতিষ্ঠিত
করেছে?
এ প্রসঙ্গে ইহুদিদের প্রটোকলে বলা হয়েছে-
‘জ্যান্টাইল যুব সমাজের বুদ্ধিবৃত্তি, নৈতিকতাবোধ ও স্বাধীন চিন্তাশক্তি ধ্বংস করতে আমরা ইতিমধ্যে তাদের ওপর এক অবাস্তব ও অযৌক্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চাপিয়ে দিয়েছি।'
যখন-তখন মুভি দেখা আজ মধ্যবিত্ত পরিবারের যেকোনো যুবকের নিকট আদর্শ বিনোদন হিসেবে বিবেচিত। একইভাবে ধনী পরিবারের যুবকদের নিকট অবাধ যৌনাচার আদর্শ বিনোদনের মাধ্যম হিসেবেও স্বীকৃত।
মূলত,
আমেরিকার বিখ্যাত ফোর্ড মোটরগাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ড। কোম্পানি পরিচালনা করতে গিয়ে তো তাঁর চক্ষু চড়কগাছ! এ কী! ইহুদিদের জায়োনিস্ট জাল অক্টোপাসের মতো ঘিরে ধরেছে পৃথিবীকে!
ফোর্ড নিজের পত্রিকা 'দ্য ডিয়ারবর্ন ইনডিপেন্ডেন্ট'-এ ৯১ পর্বের ধারাবাহিক কলামে তুলে ধরলেন জায়োনিস্ট নেটওয়ার্ক সম্পর্কে। বিশ্বব্যাপী শুরু হলো তুমুল হইচই। কলামগুলো একত্রিত করে প্রকাশিত হলো 'The International Jew' নামে চার খণ্ডের বই। কিন্তু কয়েকদিনের ব্যবধানেই আমেরিকা থেকে সব বই লাপাত্তা হলো। সম্প্রিতি নষ্টের উস্কানির অভিযোগে ১৯২৭ সালে বন্ধ করে দেওয়া হলো ফোর্ডের পত্রিকা এবং আলোচিত এই বই। আশির দশকে বইটি পুনরায় প্রকাশিত হয়। অনূদিত হয় দুনিয়াব্যাপী ২৩টি ভাষায়। সেই বইটিরই বাংলা অনুবাদ 'সিক্রেটস অব জায়োনিজম'।