রাজনীতি খুবই জটিল একটি জিনিস। সেখানে বিশ্ব রাজনীতি তো মহা-জটিল। জটিল সেই জটাঙ্কের জট অতি সহযেই খুলে দিয়েছে টিম মার্শাল। অন্তত ২০২৫ সালে বাস করে বিশ্ব রাজনীতি না বুঝা এবং তা বুঝতে না চাওয়া মানুষটি নিঃসন্দেহে জীবন যাত্রায় যোজন-যোজন পিছিয়ে।
আপনার জানা প্রয়োজন পুতিন কেন ইউক্রেন, ক্রিমিয়া নিয়ে এত ঘোরগ্রস্ত। কেন সে এত উদ্বিগ্ন? ইউক্রেন প্রশ্নে কেন সে বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে নারাজ! যুক্তরাষ্ট্র কী করে এমন পরাশক্তি হয়ে উঠল? চীনের প্রভাবই বা পৃথিবীতে কেন এত দ্রুত বাড়ছে? কেনই বা শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তুলছে বেইজিং!
সুনির্দিষ্ট সামান্য একটি বিষয় নিয়েও যেখানে একটি পরিবারের মধ্যে দুটি দল ভাগ হয়ে যায়। সেখানে দেশ কিংবা পৃথিবীতে বহুমাত্রিক দল, মত, দ্বন্দ তৈরি হওয়াটাই তো স্বাভাবিক!
স্বার্থ এমন এক খেলা যে খেলার পেছনেও থাকে একাধিক খেলা। চুক্তির পেছনে থাকে অসংখ্য চুক্তি। থাকে যুক্তির পেছনে সহশ্রাধিক যুক্তি। এখানে ভালো-খারাপ বলতে সবটাই আপেক্ষিক। যা ভালো তাই খারাপ। যা সাদা তাই কালো।
সাদা-কালোর এই দুনিয়ায় নিজেকে কেবলই একটি প্রতিবিম্ব বানিয়ে না রেখে হয়ে উঠুন প্রতিচ্ছবি। আর তা হয়ে উঠতে প্রয়োজন জানাশুনা, দরকার পড়াশুনা থাকতে হবে সচেতনতা। আর এই সবগুলো গুণ একত্রে আয়ত্ত্ব করতে পড়তেই হবে, “প্রিজনারস অভ জিয়োগ্রাফি”। অন্যদের চেয়ে নিজেকে এগিয়ে রাখার সেরা একটি বই এটি। যা সমসাময়িক সময়ের সবথেকে জনপ্রিয় এবং কার্যকারি বই।