"তারুণ্যের সময়টাতেই মায়া এবং বাস্তবতার অদ্ভুত দোলাচলে পড়েছিল রুনা। ভালোবাসা তখনও অনেক দূরে। যাকে ভালোবাসতে হবে, তাকে যে কল্পনাও করেনি কখনও ভালোবাসার। ভুল বুঝে অভিমানে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তার কাছ থেকে। পরে কী এমন ঘটেছিল, কীভাবে ঘটেছিল যে রুনার মনের সব যন্ত্রণা ভালোবাসায় পরিণত হলো? এক শুভ সূচনা হলো খালেদ আর রুনার জীবনে। সেই শুভ মুহূর্তে খালেদ ঠিকই মনে করেছিল জেসমিনের কথা। চোখের আড়ালে চলে যাওয়া মায়াই কি সে দেখেছিল রুনার চোখে? অন্যদিকে নাতাশা আবিষ্কার করেছিল তার জীবনের চিরন্তন এক সত্যকে। প্রতিনয়ত জানা-বোঝার মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণ হওয়ার চেষ্টাই যদি জীবনের উদ্দেশ্য হয় তাহলে এ উপন্যাসেও আছে কিছু মানুষের বদলে যাওয়ার কথা। "