লাল নীল দীপাবলি-কে বই না বলে বরং বলি একটা “হীরার খনি”। বইটির প্রতিটি শব্দই যেখানে এক-একটি হীরক-খন্ড। এটি এক অমর সৃষ্টি। যার মৃত্যু নেই। কারুকার্যখচিত কাঠের ফ্রেমে সচ্ছ আয়নার ভেতরে বাঁধিয়ে রাখার মতো যে কয়টি বই এখন অব্ধি বাংলা সাহিত্যে সৃষ্টি হয়েছে, তার মধ্যে এটি শুধু অন্যতমই নয় বরং প্রথম এবং অদ্বিতীয়।
প্রথমত বইটি আপনার সংগ্রহে রাখা এক-প্রকার ফরজ। দ্বিতীয়ত আপনার সন্তান, ছোট ভাই কিংবা বোন যদি থেকে থাকে যারা স্কুল কিংবা কলেজের গন্ডি এখনো পেরোয় নি তাদেরকে বইটি পড়াতে একপ্রকার
বাধ্য করুন। আমরণ আপনার প্রতি সে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।
“যার জন্যে মানুষের জানার জগৎ বড় হয়, সেই মানুষটির জন্যে তার বিবেক আজীবন বিনয়ী থাকে”।
এটি শুধু একবার পড়েই রেখে দেওয়ার মত বই না, আপনার জ্ঞান-চর্চায় কত শহস্রবার বইটি আপনার প্রয়োজন হবে তা আল্লাহ মালুম। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসেই এটি শ্রেষ্ঠ সম্পদ। এই অমূল্য সম্পদকে উপেক্ষা করার মত বোকা এখনো এই বাংলায় জন্মে নি। এই সম্পদের স্পর্শ যদি আপনার মস্তিষ্ক এখনো না পেয়ে থাকে তবে এক মুহূর্তও আর দেরি নয়, এখনি অর্ডার করুন গোটা একটা “হীরের খনি”।