সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের ‘ইন্সটিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব জার্নালিজম’ শীর্ষক এক গবেষণাতে বলা হয়, ১৮-২৪ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ২৮ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে সংবাদের মূল উৎস হিসেবে ব্যবহার করেন। পাশাপাশি ২৪ শতাংশ তরুণ-তরুণী সংবাদের জন্য টেলিভিশনের বিকল্প হিসেবে সামাজিক যোগাযাগ মাধ্যম ব্যবহার করেন।<br> শুধুই তরুণ প্রজন্মের কাছেই সংবাদ উৎস হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি— ৫১পার্সেন্ট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই সংবাদ উৎস হিসেবে সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। বিশ্বের ২৬টি দেশের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের ওপর চালানো জরিপের ফলাফলে বলা হয়, বৈশ্বিকভাবে সংবাদ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর দ্বিতীয় ধাপের একটি ভাঙন লক্ষ করা যাচ্ছে। বিষয়টি ভবিষ্যৎ নিউজ প্রোডাকশন ও প্রকাশক উভয়ের জন্যই সম্ভাব্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। এ কারণে অনেক পুরনো গণমাধ্যমও এখন অনলাইনের দিকে ঝুঁকছে। অনেকেই প্রিন্ট সংস্করণের পাশাপাশি অনলাইন সংস্করণ চালু করতে বাধ্য হচ্ছে। ‘গণমাধ্যম: সনাতন ও নতুনের জয় পরাজয়’ গ্রন্থে লেখক অত্যন্ত প্রাঞ্জলভাষায় দুটি ধারার গণমাধ্যমের গতিপথ বিশ্লেষণ করেছেন।