পদ্মজা খুব রূপবতী কিশোরী। এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার আগেই ৩৫ বছর বয়সী আমিরের সাথে তাঁর বিয়ে হয়। এসএসসির রেজাল্টে ফাস্ট ক্লাস পেয়ে আনন্দে বাবার বাড়ীতে যাওয়ার পথে জেনেছিলেন আমির তাঁর মায়ের অবৈধ সন্তান! তবুও পদ্মজা সেটা মেনে নিয়েছিলেন। চলতিপথে পদ্মজা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার দলীয় নেতাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। দা-ছুরি দিয়ে সন্ত্রাসীদের কুপিয়ে নিজের অস্তিত্ব প্রমাণ করা মেয়ের নাম পদ্মজা! নামাজ না পড়ে ভাত মুখে নিতেন না কখনো। দোয়া দরূদ তাঁর চলার পথের সঙ্গী। পদ্মজার মা হেমলতা
একজন আদর্শ মহিলা। পদ্মজা ও তাঁর দুই বোনকে মানুষ করার জন্য চেষ্টার কোন কমতি ছিলোনা। পদ্মজার বিয়ের পর হেমলতার মৃত্যু হলে পদ্মজা মানসিকভাবে চিন্তায় ছিলো ছোট দুই বোনকে নিয়ে। তাঁর হাত ধরেই দুই বোন বড় হয়। সবকিছু মিলিয়ে বলতে হয়- পদ্মজা এক সংগ্রামী নারীর নাম। পদ্মজা এক অনন্য সাধারণ উপন্যাস।
আপনি বইটি কেন পড়বেন:-
★ আপনি নতুন বিবাহিত স্বামী-স্ত্রী হলে বইটা অবশ্যপাঠ্য
★ আপনি পরিবারের বড় মেয়ে হলে পদ্মজা অবশ্যপাঠ্য
★ নারীর ক্ষমতা সম্পর্কে জানতে হলে পদ্মজা অবশ্যপাঠ্য
★ এই নষ্ট সমাজ ও রাজনীতিকে জানতে হলে অবশ্যপাঠ্য